Sunday, January 15, 2012

TRIX


TRIX (পর্ব -১):


আজকে এবং আগামী কয়েক দিনের টিউটোরিয়াল কর্নারে আমরা TRIX নিয়ে আলোচনা করবঅনেক ট্রেডারই তাদের ট্রেডের ক্ষেত্রে TRIX ইন্ডিকেটরটি ব্যবহার করে থাকেন TRIX  হচ্ছে একটি মোমেন্টাম ইন্ডিকেটর, যা একটি শেয়ারের সমাপ্তিমূল্যের triple exponential moving average-এর পরিবর্তনের হার নির্ণয় করে১৯৮০ সালের শুরুর দিকে Jack Hutson Technical Analysis of Stocks and Commodities’ ম্যাগাজিনের সম্পাদক TRIX-কে বর্ণনা করেনএটি ০ লাইনকে কেন্দ্র করে ওঠানামা করেTRIX এমনভাবে বিন্যস্ত, যা শেয়ারের দীর্ঘ ট্রেন্ডে অপ্রয়োজনীয় গতি বাদ দেয়ব্যবহারকারীরা নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্বাচন করে (যেমন: ১৫দিন) যার মাধ্যমে moving average পাওয়া যায় এবং যে চক্রগুলো সে সময়সীমার চেয়ে ছোট, তা বাদ দেওয়া হয়
TRIX একটি প্রধান (leading) ইন্ডিকেটর যা শেয়ার মূল্যের সঙ্গে divergence-এর মাধ্যমে একটি ট্রেন্ডের টার্নিং পয়েন্ট খুঁজে পেতে সাহায্য করেএকইভাবে, একটি moving average-কে একটি স্বল্প সময়সীমার (৯ দিনের) সঙ্গে যুক্ত করা এবং এটিসিগন্যাল লাইনহিসেবে ব্যবহৃত হয়, যেখনে TRIX মুখ্য ভূমিকা পালন করে TRIX এবং সিগন্যাল লাইনের মধ্যে সংঘটিত ক্রসওভার buy/sell-এর সংকেত প্রদান করে
 Calculation: TRIX কেলকুলেট করতে হলে একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্বাচন করতে হবেযার ফলে exponential moving average  সৃষ্টি হয় এবং যা সমাপ্তিমূল্যের ওপর নির্ণীতযেমন: ১৫ দিনের সময়সীমার ক্ষেত্রে,
১. সমাপ্তিমূল্যের ১৫ দিনের exponential moving average হিসাব করতে হবে
২. প্রথম পদক্ষেপ : moving average-এর ১৫ দিনের exponential moving average হিসাব করতে হবে
৩. দ্বিতীয় পদক্ষেপ: moving average-এর ১৫ দিনের exponential moving average হিসাব করতে হবেএখন আপনি volatilityকে বাদ দিয়ে সমাপ্তিমূল্যের triple exponential moving average পেয়ে গেছেন
৪. তৃতীয় পদক্ষেপ: moving average-এর ১ দিনের পরিবর্তনের হার (%) গণনা করতে হবে
যদিও TRIXসমাপ্তিমূল্যের পরিবর্তনের হার পরিমাপ করে কিন্তু একটি পজিটিভ TRIX একটি শেয়ারের সমাপ্তিমূল্যের সুষম বৃদ্ধি বর্ণনা করে


TRIX (পর্ব - ২):


প্রথম পর্বে আমরা TRIX সম্পর্কে জেনেছি এবং এখন আমরা এই TRIX-এর সিগন্যাল লাইন ব্যবহার করে কীভাবে ট্রেড করা যায়, তা দেখবসাধারণত একটি পজিটিভ TRIX অনেকটাই একটি পজিটিভ price ট্রেন্ডের মতো যখন এটি ০ লাইনের ওপর দিয়ে অতিক্রম করে, তখন তা buy সিগন্যাল হিসেবে বিবেচিতএকইভাবে ০ লাইনের নিচ দিয়ে অতিক্রম করাকে sell সিগন্যাল হিসেবে বিবেচনা করা হয়TRIX  ইন্ডিকেটরের সিগন্যাল লাইনহচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ buy/sell ইন্ডিকেটরসিগন্যাল লাইনের সময়সীমা স্বল্প এবং এর ওপর দিয়ে অতিক্রম করা মানে শেয়ারের সাম্প্রতিক সমাপ্তিমূল্য সর্বোচ্চ হবেযখন TRIX ‘সিগন্যাল লাইন’-এর ওপর দিয়ে অতিক্রম করে, তখন তা buy সিগন্যাল এবং সিগন্যাল লাইন’-এর নিচ দিয়ে অতিক্রম করলে, তা sell  সিগন্যাল হিসেবে কাজ করেএই পদ্ধতি শেয়ারের sideway-এর ক্ষেত্রে ভুল সিগন্যাল দেখাতে পারেসুতরাং, এটি মূল্যের পরিবর্তনের (Trending) ক্ষেত্রে ভালো কাজ করেতাই সুনিশ্চিত তথ্যের জন্য অন্য ইন্ডিকেটরের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে TRIX-কে ব্যবহার করাই উপযুক্ত
উদাহরণ :
মাইক্রোসফটের দৃষ্টান্ত হতে দেখতে পাই, তিনটি বুলিশ ক্রসওভার, যা TRIX এবং সিগন্যাল লাইন’-এর মধ্যে সংঘটিত হয়েছে এবং উভয়ে uptrend-কে অনুসরণ করছেএই ক্রসওভারগুলো আদর্শ buy পয়েন্ট হিসেবে কাজ করছে এবং এরা দ্রুত একটি শেয়ারের বর্ধিত চাহিদার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেচিত্রে লক্ষ করুন ১৫ দিনের TRIX লাইন যখন ৯ দিনের সিগন্যাল লাইনকে নিচে থেকে অতিক্রম করছিল এবং সেই সঙ্গে ০ লাইনকেও অতিক্রম করে গেছেফলে শেয়ারটির দাম বৃদ্ধি পাচ্ছিলঠিক একইভাবে আবার যখন ১৫ দিনের TRIX লাইন যখন ৯ দিনের সিগন্যাল লাইনকে ওপর থেকে নিচের দিকে অতিক্রম করছিল, তখন শেয়ারটির দাম কমে যাচ্ছিলআপনি এই ইন্ডিকেটরটিকেও আপনার ইন্ডিকেটরের তালিকায় রাখতে পারেনআপনি টেকনিক্যাল আনালাইসিসে এ ধরনের অনেক ইন্ডিকেটরই পাবেন, কিন্তু আপনি কোন ইন্ডিকেটরটি ব্যবহার করে ট্রেড করবেন, সে বিষয়টি কিন্তু আপনাকেই ঠিক করতে হবে





Williams %R




আজকের টিউটোরিয়াল কর্নারে আমরা Williams %R নিয়ে আলোচনা করবWilliams %R হচ্ছে একটি momentum ইনডিকেটরএই ইনডিকেটরটি ক্লোজিং প্রাইসের ওপর বেশি গুরুত্ব দেয় আগের দিনগুলোর সর্বোচ্চ প্রাইসের তুলনায়এই ইনডিকেটরটির রেঞ্জ ০ থেকে ১০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে০ থেকে ২০ সাধারণত overbought এবং ৮০ থেকে ১০০ সাধারণত oversold  অবস্থাকে বুঝায়এই Williams %R দিয়ে আমরা খুব সহজেই overbought এবং oversold বুঝতে পারিচলুন একটি উদাহরণের মাধ্যমে আমরা বিষয়টি সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বুঝতে চেষ্টা করিWilliams %R ইনডিকেটর তা খুব দ্রুত পরিবর্তন হয় এবং ০ থেকে ১০০ লেভেলে ওঠানামা করে থাকে২০ লেভেলের ওপরে যদি কোনো শেয়ার অবস্থান করে, তবে বুঝতে হবে শেষ ১৪ দিনের Williams %Rটি ১৪ দিনের উচ্চসীমার মধ্যে রয়েছেতবে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে Overbought সব সময় বিয়ারিশ ট্রেন্ড বুঝায় না এবং একটি মজবুত আপট্রেন্ডেও Overbought অবস্থায় থাকতে পারে
চিত্রে দেখুন, Williams %R যখন ২০ লেভেলের ওপরে অবস্থান করছিল, তখন Overbought ছিল এবং তার কয়েক দিন পর থেকেই শেয়ারটির দাম কমতে থাকেআবার একইভাবে যখন  Williams %R  ইনডিকেটরটি ৮০ লেভেলের নিচে নেমে যায়, তখন সেটি oversold অবস্থায় ছিল এবং কয়েক দিন পর আবার দাম বাড়তে শুরু করে থাকেএখন প্রশ্ন হচ্ছে, আপনি কখন শেয়ারটি কিনবেন এবং বিক্রয় করবেন? আপনি যদি একটু রক্ষণশীল হয়ে থাকেন, তবে আপনার উচিত, যখন শেয়ারটি oversold থাকবে, তখন ক্রয় করা এবং যখন দেখবেন শেয়ারটি Overbought অবস্থায় চলে গেছে, তখন বিক্রয় করে মুনাফা অর্জন করবেনআবার আপনি যদি একটু রিস্ক টেকার হয়ে থাকেন, তবে যখন শেয়ারটির দাম ৫০-এর লাইন ক্রস করবে, তখন ক্রয় করবেন এবং যখন আবার ২০ লাইনের ওপরে যাবে, তখন বিক্রি করবেন ক্ষেত্রে আপনাকে হতে হবে অভিজ্ঞ ও দক্ষআপনি যদি মনে করেন, আপনি ঝুঁকি কমাতে চান, তবে প্রথম কৌশলটিই আপনার ব্যবহার করা উচিত

Saturday, January 14, 2012

Ultimate Oscillator


Ultimate Oscillator (পর্ব - ১):






Larry Williams ১৯৮৫ সালে প্রথমবার ‘Technical Analysis of Stocks and Commodities’ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত আর্টিকেলে ultimate oscillator  সম্পর্কে বর্ণনা দিয়েছেনUltimate Oscillator হচ্ছে একটি সূচকের মধ্যে একটি শেয়ারের তিনটি ভিন্ন সময়ের মূল্য পরিবর্তনের (price action) বর্তমানএর মান ০ হতে ১০০ পর্যন্ত এবং এর মধ্যবর্তী হচ্ছে ৫০oversold-এর স্থল ৩০-এর নিচে এবং overbought-এর স্থল ৭০ হতে ১০০ পর্যন্ত বিস্তৃতUltimate Oscillator তিনটি time frame ব্যবহার করে এবং ব্যবহারকারীরা এটিকে সুনির্দিষ্টভাবে সাজিয়ে ব্যবহার করতে পারেনসাধারণত ৭ দিনের, ১৪ দিনের এবং ২৮ দিনের মান ব্যবহৃত হয়লক্ষ করুন, এই সময়গুলো একইসূত্রে গাথা, এর মানে হলো ২৮ দিনের time frame-এ ১৪ দিন ও ৭ দিন time frame উভয়ই     অন্তর্ভুক্তস্বল্প সময়ের পরিবর্তন (action) তিনটি পিরিয়ডের ক্যালকুলেশনের অন্তর্ভুক্ত এবং এটি ফলাফলের ওপর সুন্দর প্রভাব ফেলেআজকের টিউটোরিয়াল কর্নারে আলোচনা করা হবে, আমরা কীভাবে এই indicator-টি একটি শেয়ার ক্রয় করতে ব্যবহার করবসাধারণত আমরা তিনটি ধাপ অনুসরণ করে ক্রয় সিগন্যাল পেতে পারি ১. Bullish divergence সংগঠিত হবে ইনিন্ডকেটরটি এবং শেয়ারটির দামের মাঝে তার অর্থ হচ্ছে Lower Low সংগঠিত হয়২. Bullish divergence-টি ৩০ লাইনের নিচে থাকবে এবং একটি Higher Low সংগঠিত হবে৩. Oscillator-টি bullish divergence-এর ওপরে উঠে যাবে
চিত্রে দেখুন, একটি Bullish Divergence দেখা যাচ্ছে এবং Lower Low সংগঠিত হয়েছেঅন্যদিকে Ultimate Oscillator Higher Low সংগঠিত হয়েছেযখনই Ultimate Oscillator ইন্ডিকেটরটি ৫০ লাইন অতিক্রম করেছে, তখন থেকেই শেয়ারটির দাম আবার বাড়তে শুরু করেছিলফলে, দেখা যাচ্ছে আমাদের পূর্বের বর্ণিত তিনটি ধাপ খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এই ধাপগুলো ভালোভাবে বুঝতে হবে এবং এর ব্যাবহারিক প্রয়োগ করতে হবেএইভাবে আমরা Ultimate Oscillator-টি ব্যবহার করে Buy সিগন্যাল পেতে পারিআগামীকালের সংখ্যায় আমরা বিক্রয় সিগন্যাল নিয়ে আলোচনা করব

Ultimate Oscillator (পর্ব - ২) :






গতকালের টিউটোরিয়াল কর্নারে আমরা দেখেছিলাম কিভাবে oscillator ইনডিকেটরটি ব্যবহার করে একটি শেয়ার ক্রয় করব এবং আজ আমরা দেখব ঠিক একই ইনডিকেটর ব্যবহার করে কিভাবে আমরা বিক্রয় করবআমরা ক্রয় সিগন্যালের আগে যেমন দেখেছিলাম ৩টি ধাপ ঠিক একইভাবে বিক্রয় সিগন্যালের আগেও তিনটি ধাপ রয়েছে১. ইনডিকেটর এবং শেয়ারের দামের মধ্যে একটি bearish divergence সংগঠিত হবে যার অর্থ হচ্ছে Ultimate Oscillator একটি lower high তৈরি করবে২. bearish divergence ৭০ লাইনের ওপরে থাকবে৩. শেষ ধাপটি হলো- oscillatorটি bearish divergence-এর low-এর নিচে গিয়ে সেই ট্রেন্ডটি নিশ্চিত করবে
আমরা চিত্রে দেখতে পাচ্ছি শেয়ারটির দাম যখন upward trend তৈরি করছে তখন oscillatorটি overbought অবস্থায় ছিল কারণ তখন ৭০-এর লাইনটি স্পর্শ করেছিলতার অর্থ সেই সময় শেয়ারটি overbought অবস্থায় ছিলঠিক তার কয়েক দিন পরই indicatorটি একটি lower high সংগঠিত হয়েছিল  ফলে দেখা যাচ্ছে তারপর থেকেই শেয়ারটির দাম কমে যাচ্ছিলআপনার উচিত হবে আপনি যখন দেখবেন, আপনার ক্রয়ক্রীত শেয়ারটি একটি bearish divergence তৈরি করছে এবং Oscillator টি overbought হয়ে যাচ্ছে তখনই আপনার শেয়ারটি বিক্রয় করার উপযুক্ত সময়সাধারণত Oscillator একটি Mementum Oscillator এবং এটি তিনটি সময় সাপেক্ষে হতে পারে সিগন্যালগুলো আপনাকে overbought এবং oversold এর সিগন্যাল দিয়ে buy এবং sell করার সুযোগ করে দেবেতবে আপনার উচিত হবে, যে কোনো ইনডিকেটর ব্যবহার করার আগে কিছু ফঁসসু ট্রেড করে আপনার এনালাইসিসে কতটা পারদর্শী সেই বিষয়টি যাচাই করে নেবেন

চার্ট প্যাটার্ণ


চার্ট প্যাটার্নের সারসংক্ষেপ






আমরা ইতোমধ্যে টিউটোরিয়াল কর্নারে বেশি কিছু pattern নিয়ে আলোচনা করেছিকিন্তু অনেক বিনিয়োগকারীই মাঝেমধ্যে সব pattern বুঝতে কিছুটা সমস্যার সম্মুখীন হন বিধায় আজ আমরা আবার সব কটি pattern-এর সারসংক্ষেপ তুলে ধরবআমরা অনেকেই জানি, প্রধানত ছয়  ধরনের pattern বহুল ব্যবহৃতসেগুলো হচ্ছে ১. Double Top, ২. Double Bottom, ৩. Head and Shoulders, ৪. Inverse Head and Shoulders, ৫. Rising Wedge, ৬. Falling Wedgeএই pattern-গুলো আপট্রেন্ড এবং ডাওন ট্রেন্ড উভয়  ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য
আপনাদের বুঝার সুবিধার জন্য চিত্রে সব কটি চার্ট pattern দেওয়া হয়েছেএখন আমরা দেখব, কোন চার্ট pattern কী সংকেত বহন করে
ওপরের সংক্ষিপ্ত তালিকা থেকে আমরা সহজেই বুঝতে পারিকোন চার্ট pattern কী সংকেত বহন করে থাকেএতে করে আমরা অনেক কম সময়ে খুব সহজেই চার্ট pattern-গুলোর সিগন্যাল ধরতে পারবশুধু তা-ই নয়, কখন শেয়ার ক্রয় এবং বিক্রয় করতে হবে, সেই বিষয়গুলোও চিত্রে দেখানো হয়েছে  টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিসের সফলতা অনেকটা অনুশীলনের ওপর নির্ভর করেআপনি যত বেশি এ বিষয়টি অনুশীলন করবেন, ঠিক ততই অভিজ্ঞ হয়ে উঠবেন এবং খুব সহজেই এই চার্ট pattern-গুলো ধরতে পারবেনঅনুশীলন করার জন্য আপনি স্টক বাংলাদেশের ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে পারেনওয়েবসাইটে আপনি গত কয়েক মাস বা বছরের চার্ট নিয়ে pattern-গুলো বুঝতে চেষ্টা করুন এবং ওপরের তালিকা এবং চিত্রের সঙ্গে  মেলাতে চেষ্টা করুনএভাবে অনুশীলনের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই বিভিন্ন চার্ট pattern বুঝতে পারবেন

Friday, January 13, 2012

টেকনিক্যাল এনালাইসিস কি?

একটি শেয়ারের বিনিয়োগের পূর্বে সেই শেয়ারের অতীত এবং বর্তমান দামের উঠানামা , দামের ধরণ, শেয়ারের দাম, কতগুলো শেয়ার কেনা-বেচা হয়েছিল বা হচ্ছে বা সাধারণত হয় ইত্যাদি বিষয় বিবেচনা করে ভবিষ্যৎ এ উক্ত শেয়ারের দাম কি হতে পারে অনুমান করে বিনিয়োগ করাকে (Technical Analysis) টেকনিক্যাল এনালাইসিস বলা হয়।

 টেকনিক্যাল এনালাইসিস এর উপাদন সমূহঃ
১. চার্ট এনালিসিস
২. ট্রেন্ড লাইন
৩. ইন্ডিকেটর
৪. দামের ধরণ
৫. সাপোর্ট রেজিস্টান্স ইত্যাদি।

আলোচনার সুবিধার্তে সমগ্র ওয়েভটিকে কয়েক ভাগে ভাগ করে আলোচনা করা হয়েছে। ভাগ গুলো হলো- প্রাথমিক আলোচনা, ক্যান্ডেল ষ্টিক্স, ইন্ডিকেটর, দামের ধরণ ,এমিব্রোকার ব্যবহার, জনপ্রিয় এফল(afl) এবং বিবিধ।


আলোচিত বিষয়ব্সতু :
চার্টের ধরণ





 আরো যে সকল বিষয়ে আলোচনা হরা হবে  :
ক্যান্ডেল ষ্টিক্স
ইন্ডিকেটর
দামের ধরণ
এমিব্রোকার ব্যবহার
জনপ্রিয় এফল(afl)
ভলিউম স্প্রেড এনালাইসিস


কৃতজ্ঞতা সীকার :
 ব্লগটি রচনায় যে সকল বই এবং ওয়েভ এর সাহায্য নেয়া হয়েছে সম্পাদক তাতের কাছে চির ঋনী।
 ১. ষ্টক বাংলাদেশ।
২. বেবী পিপস।
৩. বিডি পিপস।
৪. ষ্টক চার্ট।