আজকের টিউটোরিয়াল কর্নারে আমরা Williams %R নিয়ে আলোচনা করব। Williams %R হচ্ছে একটি momentum ইনডিকেটর। এই ইনডিকেটরটি ক্লোজিং প্রাইসের ওপর বেশি গুরুত্ব দেয় আগের দিনগুলোর সর্বোচ্চ প্রাইসের তুলনায়। এই ইনডিকেটরটির রেঞ্জ ০ থেকে ১০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে। ০ থেকে ২০ সাধারণত overbought এবং ৮০ থেকে ১০০ সাধারণত oversold অবস্থাকে বুঝায়। এই Williams %R দিয়ে আমরা খুব সহজেই overbought এবং oversold বুঝতে পারি। চলুন একটি উদাহরণের মাধ্যমে আমরা বিষয়টি সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বুঝতে চেষ্টা করি। Williams %R ইনডিকেটর তা খুব দ্রুত পরিবর্তন হয় এবং ০ থেকে ১০০ লেভেলে ওঠানামা করে থাকে। ২০ লেভেলের ওপরে যদি কোনো শেয়ার অবস্থান করে, তবে বুঝতে হবে শেষ ১৪ দিনের Williams %Rটি ১৪ দিনের উচ্চসীমার মধ্যে রয়েছে। তবে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে Overbought সব সময় বিয়ারিশ ট্রেন্ড বুঝায় না এবং একটি মজবুত আপট্রেন্ডেও Overbought অবস্থায় থাকতে পারে।
চিত্রে দেখুন, Williams %R যখন ২০ লেভেলের ওপরে অবস্থান করছিল, তখন Overbought ছিল এবং তার কয়েক দিন পর থেকেই শেয়ারটির দাম কমতে থাকে। আবার একইভাবে যখন Williams %R ইনডিকেটরটি ৮০ লেভেলের নিচে নেমে যায়, তখন সেটি oversold অবস্থায় ছিল এবং কয়েক দিন পর আবার দাম বাড়তে শুরু করে থাকে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আপনি কখন শেয়ারটি কিনবেন এবং বিক্রয় করবেন? আপনি যদি একটু রক্ষণশীল হয়ে থাকেন, তবে আপনার উচিত, যখন শেয়ারটি oversold থাকবে, তখন ক্রয় করা এবং যখন দেখবেন শেয়ারটি Overbought অবস্থায় চলে গেছে, তখন বিক্রয় করে মুনাফা অর্জন করবেন। আবার আপনি যদি একটু রিস্ক টেকার হয়ে থাকেন, তবে যখন শেয়ারটির দাম ৫০-এর লাইন ক্রস করবে, তখন ক্রয় করবেন এবং যখন আবার ২০ লাইনের ওপরে যাবে, তখন বিক্রি করবেন। এ ক্ষেত্রে আপনাকে হতে হবে অভিজ্ঞ ও দক্ষ। আপনি যদি মনে করেন, আপনি ঝুঁকি কমাতে চান, তবে প্রথম কৌশলটিই আপনার ব্যবহার করা উচিত।
চিত্রে দেখুন, Williams %R যখন ২০ লেভেলের ওপরে অবস্থান করছিল, তখন Overbought ছিল এবং তার কয়েক দিন পর থেকেই শেয়ারটির দাম কমতে থাকে। আবার একইভাবে যখন Williams %R ইনডিকেটরটি ৮০ লেভেলের নিচে নেমে যায়, তখন সেটি oversold অবস্থায় ছিল এবং কয়েক দিন পর আবার দাম বাড়তে শুরু করে থাকে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আপনি কখন শেয়ারটি কিনবেন এবং বিক্রয় করবেন? আপনি যদি একটু রক্ষণশীল হয়ে থাকেন, তবে আপনার উচিত, যখন শেয়ারটি oversold থাকবে, তখন ক্রয় করা এবং যখন দেখবেন শেয়ারটি Overbought অবস্থায় চলে গেছে, তখন বিক্রয় করে মুনাফা অর্জন করবেন। আবার আপনি যদি একটু রিস্ক টেকার হয়ে থাকেন, তবে যখন শেয়ারটির দাম ৫০-এর লাইন ক্রস করবে, তখন ক্রয় করবেন এবং যখন আবার ২০ লাইনের ওপরে যাবে, তখন বিক্রি করবেন। এ ক্ষেত্রে আপনাকে হতে হবে অভিজ্ঞ ও দক্ষ। আপনি যদি মনে করেন, আপনি ঝুঁকি কমাতে চান, তবে প্রথম কৌশলটিই আপনার ব্যবহার করা উচিত।
No comments:
Post a Comment