শেয়ারবাজারে চাহিদা ও জোগান (ডিমান্ড অ্যান্ড সাপ্লাই) বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিসে আপনি ভলিউম ও দামের গতি দেখে সহজেই বিষয়টি ধরতে পারবেন। একজন বিনিয়োগকারী অথবা অ্যানালিস্ট ডিমান্ড ও সাপ্লাই বিবেচনা করে মার্কেটে ঢুকবেন কি ঢুকবেন না নির্ধারণ করে থাকেন। সেই সঙ্গে আরও কিছু বিবেচ্য বিষয় রয়েছে। যেমন- analysis of trading volume, price action and price spreads। শেয়ারবাজার আপনার কাছে আরও সহজ ও বোধগম্য হয়ে উঠবে, যখন আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন বাজার কি ঊর্ধ্বমুখী হবে, না নিম্নমুখী থাকবে। এ জন্য আপনাকে দুটি বিষয় সম্পর্কে খুব ভালো ধারণা রাখতে হবে। একটি হচ্ছে Lack of demand Ges Supply। এই Lack of demand হচ্ছে বাজারে একটি শেয়ারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের চাহিদা তুলনামূলকভাবে কম থাকে। আপনাকে বুঝতে হবে, বাজারে demand কতটুকু আছে।
যদি আপনি দেখেন, একটি শেয়ারের দাম বেড়েছে, কিন্তু ভলিউম সেই সঙ্গে বাড়েনি এবং দামের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন সীমার মধ্যে পার্থক্য খুবই কম। তবে ধরে নিতে হবে, বাজারে এই শেয়ারটির demand কম রয়েছে এবং কয়েক দিন পর দেখতে পাবেন দাম কমে যাচ্ছে। এর কারণ হচ্ছে, স্মার্টমানি ওই শেয়ারটি কিনতে আগ্রহী নয়। ফলে দাম ধীরে ধীরে কমতে থাকে। চিত্রে লক্ষ করলে দেখতে পাবেন, অক্টোবর মাসের কয়েক দিন আগে শেয়ারটির দাম কিছুটা spreads করেছিল, কিন্তু সেই সঙ্গে ভলিউম, কিন্তু Average-এ বৃদ্ধি পায়নি। ফলে Lack of Demand বুঝা যাচ্ছিল এবং দেখুন ঠিক কিছুদিন পরই আবার দাম কমতে শুরু করে। এ ধরনের অ্যানালাইসিসের মাধ্যমে আপনি একটি শেয়ারের গতিবিধি সম্পর্কে ধারণা রাখতে পারবেন এবং আপনি কখন শেয়ারটি ক্রয় করবেন এবং কখন বিক্রি করবেন, সে সম্পর্কে ও পরিষ্কার ধারণা রাখতে পারবেন। সুতরাং, এই ডিমান্ড ফ্যাক্টরটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
যদি আপনি দেখেন, একটি শেয়ারের দাম বেড়েছে, কিন্তু ভলিউম সেই সঙ্গে বাড়েনি এবং দামের সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন সীমার মধ্যে পার্থক্য খুবই কম। তবে ধরে নিতে হবে, বাজারে এই শেয়ারটির demand কম রয়েছে এবং কয়েক দিন পর দেখতে পাবেন দাম কমে যাচ্ছে। এর কারণ হচ্ছে, স্মার্টমানি ওই শেয়ারটি কিনতে আগ্রহী নয়। ফলে দাম ধীরে ধীরে কমতে থাকে। চিত্রে লক্ষ করলে দেখতে পাবেন, অক্টোবর মাসের কয়েক দিন আগে শেয়ারটির দাম কিছুটা spreads করেছিল, কিন্তু সেই সঙ্গে ভলিউম, কিন্তু Average-এ বৃদ্ধি পায়নি। ফলে Lack of Demand বুঝা যাচ্ছিল এবং দেখুন ঠিক কিছুদিন পরই আবার দাম কমতে শুরু করে। এ ধরনের অ্যানালাইসিসের মাধ্যমে আপনি একটি শেয়ারের গতিবিধি সম্পর্কে ধারণা রাখতে পারবেন এবং আপনি কখন শেয়ারটি ক্রয় করবেন এবং কখন বিক্রি করবেন, সে সম্পর্কে ও পরিষ্কার ধারণা রাখতে পারবেন। সুতরাং, এই ডিমান্ড ফ্যাক্টরটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
No comments:
Post a Comment