আজ টিউটোরিয়াল কর্নারে আমরা Chaikin Oscillator নিয়ে আলোচনা করব। এই Chaikin Oscillator-টি Accumulation Distribution Line-এর momentum পরিমাপ করে এবং এই পরিমাপের জন্য Chaikin Oscillator-টি MACD formula ব্যবহার করে থাকে। এটি একটি ইন্ডিকেটরের ইন্ডিকেটর হিসেবে কাজ করে থাকে। মূলত Chaikin Oscillator-টি হচ্ছে Accumulation Distribution Line-এর ৩ দিন এবং ১০ দিনের Exponential Moving Average-এর পার্থক্য। অন্যান্য indicator-এর মতো এই Indcator-টি ও trend chaning নির্দেশনা দিয়ে থাকে।Chaikin Oscillator-টি দিক নির্দেশনা দেয়, যখন zero line-এর ওপরে অথবা নিচে crossover হয়।
এই ব্যবহার করে খুব সাধারণভাবে ক্রয় এবং বিক্রয় করা যায়। ক্রয় এবং বিক্রয়ের সিদ্ধান্তটি positive অথবা negative মানের ওপর নির্ভর করে থাকে। ক্রয়ের চাপ বেশি লক্ষ করা যায়, যখন indicator-টি positive থাকে ঠিক একইভাবে বিক্রয়ের চাপ বেশি থাকে, যখন indicator-টি negative থাকে।
পাশের চিত্রটি ভালোভাবে খেয়াল করলে আমরা ক্রয় এবং বিক্রয়ের নির্দেশনা বুঝতে পারব। একটু লক্ষ করুন February মাসের দিকে Indicator-টি ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছিল এবং একটি ভালো ক্রয়চাপ ছিল। এই সময় যদি কেউ শেয়ার কিনেন, তবে সে অনেকটা ঝুঁকি মুক্ত থাকতে পারবেন। আবার লক্ষ করুন, গধু মাস থেকে বিক্রয়চাপ বেশি ছিল বিধায় শেয়ারের দাম কমে যাচ্ছিল এবং সেই সময় আপনি কিন্তু শেয়ার বিক্রয় করে মুনাফা তুলে নিতে পারেন। এই ইন্ডিকেটরটি ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার ট্রেড করতে পারবেন। তবে আপনি আরও ভালো ফল পাবেন যদি এই ইন্ডিকেটরের সঙ্গে আরও কিছু ইন্ডিকেটরের সমন্বয় করে ব্যবহার করেন, যেমন May এবং MACD। এটি সম্পূর্ণ আপনার ওপর নির্ভর করে আপনি কোন কোন ইন্ডিকেটর ব্যবহার করে ট্রেড করবেন এবং আপনার অবশ্যই একটি আলাদা Trading Strategy রাখা উচিত।
এই ব্যবহার করে খুব সাধারণভাবে ক্রয় এবং বিক্রয় করা যায়। ক্রয় এবং বিক্রয়ের সিদ্ধান্তটি positive অথবা negative মানের ওপর নির্ভর করে থাকে। ক্রয়ের চাপ বেশি লক্ষ করা যায়, যখন indicator-টি positive থাকে ঠিক একইভাবে বিক্রয়ের চাপ বেশি থাকে, যখন indicator-টি negative থাকে।
পাশের চিত্রটি ভালোভাবে খেয়াল করলে আমরা ক্রয় এবং বিক্রয়ের নির্দেশনা বুঝতে পারব। একটু লক্ষ করুন February মাসের দিকে Indicator-টি ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছিল এবং একটি ভালো ক্রয়চাপ ছিল। এই সময় যদি কেউ শেয়ার কিনেন, তবে সে অনেকটা ঝুঁকি মুক্ত থাকতে পারবেন। আবার লক্ষ করুন, গধু মাস থেকে বিক্রয়চাপ বেশি ছিল বিধায় শেয়ারের দাম কমে যাচ্ছিল এবং সেই সময় আপনি কিন্তু শেয়ার বিক্রয় করে মুনাফা তুলে নিতে পারেন। এই ইন্ডিকেটরটি ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার ট্রেড করতে পারবেন। তবে আপনি আরও ভালো ফল পাবেন যদি এই ইন্ডিকেটরের সঙ্গে আরও কিছু ইন্ডিকেটরের সমন্বয় করে ব্যবহার করেন, যেমন May এবং MACD। এটি সম্পূর্ণ আপনার ওপর নির্ভর করে আপনি কোন কোন ইন্ডিকেটর ব্যবহার করে ট্রেড করবেন এবং আপনার অবশ্যই একটি আলাদা Trading Strategy রাখা উচিত।
No comments:
Post a Comment