Friday, February 10, 2012

Identify Bullish & Bearish Volume


আজকে আমরা দেখব, কীভাবে আমরা বুলিশ এবং বিয়ারিশ ভলিউম চিহ্নিত করতে পারিশুধু তাই নয়, আমরা এই বুলিশ ও বিয়ারিশ ভলিউম দেখে বাজারের চাহিদা ও জোগান সম্পর্কেও ধারনা পেতে পারিযখন আপনি দেখেন বাজারে একটি শেয়ারের দাম বাড়ছে এবং সেই সঙ্গে ভলিউমও বৃদ্ধি পাচ্ছে- তার মানে কী হচ্ছে? বাজারে কি চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে? হ্যাঁ, আপনি এই প্রশ্নগুলোর উত্তর সহজেই দিতে পারবেন, যদি আপনি ভলিউম অ্যানালাইসিস জানেনএখন আসুন দেখি কীভাবে এই বুলিশ এবং বিয়ারিশ ভলিউম চিহ্নিত করা যায়চিত্র - ১ এ লক্ষ করুনদেখা যাচ্ছে, শেয়ারটির দাম বাড়ছে এবং প্রারম্ভিক এবং সমাপনী মূল্যের মধ্যে পার্থক্যের পরিমাণ বেশি এবং সেই সঙ্গে ভলিউমও বৃদ্ধি পাচ্ছেআমরা এই ভলিউমটিকে বুলিশ ভলিউম বলতে পারিকারণ, সেই সময় বাজারে চাহিদা বেশি ছিল এবং সঙ্গে সঙ্গে দামও বাড়ছিলআবার ঠিক একইভাবে চিত্র - ২ এ লক্ষ করুন, দেখবেন শেয়ারটির দাম কম ছিল এবং প্রারম্ভিক ও সমাপনী মূল্যের মধ্যেও পার্থক্য বেশি ছিলএবার ভলিউম দেখুনভলিউম কিন্তু আগের দিনের থেকেও বেশি ছিল
এই ভলিউমটিকে আমরা বিয়ারিশ ভলিউম বলতে পারিতার কারণ হচ্ছে দাম কমছে, সেই সঙ্গে শেয়ারের জোগানও বাড়ছেলক্ষ করে দেখুন, আস্তে আস্তে শেয়ারটির দাম কমে যাচ্ছেতার কারণ হচ্ছে বাজারে জোগান রয়েছে বেশি, কিন্তু সেই তুলনায় চাহিদা বাড়ছে নাফলে বিক্রয়ের চাপ বেশি এবং দাম কমছেসুতরাং আমরা বুলিশ এবং বিয়ারিশ ভলিউম সহজেই চিহ্নিত করতে পারবকিছু বিষয় আমাদের মনে রাখতে হবে সেই বিষয়গুলো হচ্ছে, বাজারে বিয়ারিশ ভলিউম তখনই হয়, যখন প্রোফেশনাল মানি অথবা মার্কেট মেকাররা সেই শেয়ারটি কিনতে আগ্রহী হয় না এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যেও চাহিদা থাকে নাএকইভাবে বুলিশ ভলিউম হয়, যখন দেখা যায়, প্রোফেসনাল মানি অথবা মার্কেট মেকাররা সেই শেয়ারটি কিনতে আগ্রহী এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যেও চাহিদা থাকে

No comments:

Post a Comment