একটি নির্দিষ্ট মূল্যকে বেইজ করেই ট্রেড সংঘটিত হয়, যা যেকোনো বাজারের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। একটি বিশাল সংখ্যক নতুন ক্রেতা এবং বিক্রেতার অনুপস্থিতিতে এই পয়েন্টটি প্রধান এবং উল্লেখযোগ্য মূল্যস্থল হিসেবে স্থানীয় ট্রেডার এবং বাজার নিয়ন্ত্রণকারীদের বিড এবং অফার সমন্বয়ে সাহায্য করে। এই মূল্যস্থলটিকেই Pivot পয়েন্ট বলে। যখন মূল্য এই Pivot পয়েন্ট হতে সরে যায়, তখন নতুন সাপোর্ট এবং রেজিস্টেন্স লেভেল তৈরি হয়। যখন এই জোনগুলো ভেঙ্গে যায়, তখন দামে পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয় এবং নুতন ট্রেডাররা বাজারে প্রবেশ করে।
ক্যালকুলেশন:
নিম্নে Pivot পয়েন্ট এবং এর সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স লেভেল-এর ক্যালকুলেশন তুলে ধরা হলো :
Pivot point (P)=(H+L+C)/3
First resistence level (R1)= (2*P)- L
First support level (S1) = (2*P) – H
Second resistence level (R2)= P+(R1-S1)
Second support level (S2)= P – (R1-S1)
যেখানে H, L, C হচ্ছে পূরবর্তী দিনের সর্বোচ্চ, সর্বনিম্ন এবং সমাপ্তিমূল্য নির্দেশ করছে।
সাধারণত দিনের কেনাবেচা প্রথম সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স লেভেলের মধ্যে সংঘটিত হয়। যদি এই দুটো লেভেলের কোনো একটি লেভেলকে মূল্য অতিক্রম করে যায়, তবে সাধারণ ট্রেডাররা বিনিয়োগে আকৃষ্ট হয়। এই ব্রেকাঊট লেভেল (প্রথম সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স লেভেল) টেস্টিং পয়েন্ট হিসেবে কাজ কারে, যা পরবর্তী রেজিস্টেন্সকে সাপোর্ট এবং পরবর্তী সাপোর্টকে রেজিস্টেন্স লেভেলে পরিণত করে। যদি দ্বিতীয় সাপোর্ট/রেজিস্টেন্স লেভেল ও ভেঙ্গে যায়, তবে দীর্ঘমেয়াদি ট্রেডাররা বিনিয়োগে আকৃষ্ট হয়, যা বাজারকে সম্প্রসারিত করে।
ওপরে বর্ণিত ফর্মুলার মাধ্যমে বাজার নিয়ন্ত্রণকারীরা দাম নির্ধারণ করে। এই লেভেলগুলোতে বিভিন্ন ধরনের ট্রেডাররা বাজারে প্রবেশ করে দামের পরিবর্তন চিনতে সাহায্য করে, যা স্থানীয় ট্রেডারদের মাধ্যমে সংঘটিত হয়। এই পদ্ধতিটি তখনই কার্যকর হয়, যখন কিছুটা বাইরের প্রভাব বাজারে পড়ে এবং স্থানীয়রা ট্রেড পরিচালনা করে।
ক্যালকুলেশন:
নিম্নে Pivot পয়েন্ট এবং এর সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স লেভেল-এর ক্যালকুলেশন তুলে ধরা হলো :
Pivot point (P)=(H+L+C)/3
First resistence level (R1)= (2*P)- L
First support level (S1) = (2*P) – H
Second resistence level (R2)= P+(R1-S1)
Second support level (S2)= P – (R1-S1)
যেখানে H, L, C হচ্ছে পূরবর্তী দিনের সর্বোচ্চ, সর্বনিম্ন এবং সমাপ্তিমূল্য নির্দেশ করছে।
সাধারণত দিনের কেনাবেচা প্রথম সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স লেভেলের মধ্যে সংঘটিত হয়। যদি এই দুটো লেভেলের কোনো একটি লেভেলকে মূল্য অতিক্রম করে যায়, তবে সাধারণ ট্রেডাররা বিনিয়োগে আকৃষ্ট হয়। এই ব্রেকাঊট লেভেল (প্রথম সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স লেভেল) টেস্টিং পয়েন্ট হিসেবে কাজ কারে, যা পরবর্তী রেজিস্টেন্সকে সাপোর্ট এবং পরবর্তী সাপোর্টকে রেজিস্টেন্স লেভেলে পরিণত করে। যদি দ্বিতীয় সাপোর্ট/রেজিস্টেন্স লেভেল ও ভেঙ্গে যায়, তবে দীর্ঘমেয়াদি ট্রেডাররা বিনিয়োগে আকৃষ্ট হয়, যা বাজারকে সম্প্রসারিত করে।
ওপরে বর্ণিত ফর্মুলার মাধ্যমে বাজার নিয়ন্ত্রণকারীরা দাম নির্ধারণ করে। এই লেভেলগুলোতে বিভিন্ন ধরনের ট্রেডাররা বাজারে প্রবেশ করে দামের পরিবর্তন চিনতে সাহায্য করে, যা স্থানীয় ট্রেডারদের মাধ্যমে সংঘটিত হয়। এই পদ্ধতিটি তখনই কার্যকর হয়, যখন কিছুটা বাইরের প্রভাব বাজারে পড়ে এবং স্থানীয়রা ট্রেড পরিচালনা করে।
No comments:
Post a Comment